এবার সিভিল থেকে পালালো করোনা আক্রান্ত আসামী, ১২ ঘণ্টা পরেও মেলেনি হদিশ
শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পর সতীন্দ্রমোহন দেব সিভিল হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল এক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী, জানা গেছে লোকটি একজন অভিযুক্ত আসামী। মেডিকেলের রোগীকে পরিবারের লোকেরা স্বাস্থ্যবিভাগের হাতে তুলে দিয়েছেন। তবে সিভিল থেকে পালানো লোকটিকে প্রায় ১২ ঘণ্টা পরেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে, কিন্তু সেখানে সে যায়নি। পুলিশ সূত্রে খবর অনুযায়ী সে মারপিটের ঘটনায় অভিযুক্ত এবং তাকে গ্রেফতার করার পর মেডিকেল পরীক্ষা করানোর সময় কোভিড পজিটিভ শনাক্ত হয়।
সদর থানার ওসি দিতুমনি গোস্বামী জানিয়েছেন, মঙ্গলবার ঘুঙ্গুর এলাকায় এক মারপিটের ঘটনার পর এলাকাবাসীরা তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করার পর বাধ্যতামূলক মেডিকেল পরীক্ষা করানোর জন্য সিভিল হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে রেপিড এন্টিজেন টেস্টে তার রেজাল্ট পজিটিভ হয় এবং সিভিল হাসপাতালেই তাকে চিকিৎসার জন্য রেখে দেওয়া হয় এবং সকালে খবর পাওয়া যায় সে পালিয়ে গেছে। পুলিশের বাহিনীরা তাকে খুঁজছে, তবে এখনও হদিস পাওয়া যায়নি। লোকটি বাড়িতে যায়নি এবং তার মোবাইল বন্ধ করে রাখা আছে।
সিভিল হাসপাতালে প্রায় ২৫ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত লোক চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেখানে একজন অভিযুক্ত অপরাধীকে কেন রাখা হলো, এনিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যারা সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা বলছেন, “আমাদের পরিবারের সদস্যরা সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এবং এর মধ্যে অনেক শিশু এবং মহিলা আছেন। সেই জায়গায় একজন অভিযুক্ত আসামিকে রেখে দিয়ে আমাদের পরিবারের সদস্যদের বিপদের মুখে ফেলেছেন জেলা প্রশাসন।”
তাদের দাবি, লোকটি উদ্ধার হওয়ার পর তাকে যেন এমন জায়গায় রাখা হয় যেখানে অন্যান্য রোগীরা তার সংস্পর্শে আসতে না পারেন। পাশাপাশি সুরক্ষা ব্যবস্থা ও এমন হওয়া উচিত যেখান থেকে একজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পালিয়ে যেতে সমর্থ না হয়। লোকটি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত, এই কথা বাইরের মানুষ জানেন না, সে নিশ্চয় পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করে চলাফেরা করছে এবং অনেক লোকের সঙ্গে মিশছে। এতে সমাজের বিভিন্ন স্তরে ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
তবে এসব ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও তথ্য জনসমক্ষে তুলে ধরা হয়নি। স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকদের প্রশ্ন করলে তারা সাংবাদিকদের বলেন, তারা জানেনই না যে করোনা আক্রান্ত লোক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছে। এই কঠিন পরিস্থিতিতে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের উদাসীনতা সমাজে ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধিতে অতিরিক্ত ভূমিকা পালন করছে বলেই মনে করেন সাধারণ মানুষ।
এবার সিভিল থেকে পালালো করোনা আক্রান্ত আসামী, ১২ ঘণ্টা পরেও মেলেনি হদিশ
শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পর সতীন্দ্রমোহন দেব সিভিল হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল এক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী, জানা গেছে লোকটি একজন অভিযুক্ত আসামী। মেডিকেলের রোগীকে পরিবারের লোকেরা স্বাস্থ্যবিভাগের হাতে তুলে দিয়েছেন। তবে সিভিল থেকে পালানো লোকটিকে প্রায় ১২ ঘণ্টা পরেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে, কিন্তু সেখানে সে যায়নি। পুলিশ সূত্রে খবর অনুযায়ী সে মারপিটের ঘটনায় অভিযুক্ত এবং তাকে গ্রেফতার করার পর মেডিকেল পরীক্ষা করানোর সময় কোভিড পজিটিভ শনাক্ত হয়।
সদর থানার ওসি দিতুমনি গোস্বামী জানিয়েছেন, মঙ্গলবার ঘুঙ্গুর এলাকায় এক মারপিটের ঘটনার পর এলাকাবাসীরা তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করার পর বাধ্যতামূলক মেডিকেল পরীক্ষা করানোর জন্য সিভিল হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে রেপিড এন্টিজেন টেস্টে তার রেজাল্ট পজিটিভ হয় এবং সিভিল হাসপাতালেই তাকে চিকিৎসার জন্য রেখে দেওয়া হয় এবং সকালে খবর পাওয়া যায় সে পালিয়ে গেছে। পুলিশের বাহিনীরা তাকে খুঁজছে, তবে এখনও হদিস পাওয়া যায়নি। লোকটি বাড়িতে যায়নি এবং তার মোবাইল বন্ধ করে রাখা আছে।
সিভিল হাসপাতালে প্রায় ২৫ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত লোক চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেখানে একজন অভিযুক্ত অপরাধীকে কেন রাখা হলো, এনিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যারা সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা বলছেন, “আমাদের পরিবারের সদস্যরা সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এবং এর মধ্যে অনেক শিশু এবং মহিলা আছেন। সেই জায়গায় একজন অভিযুক্ত আসামিকে রেখে দিয়ে আমাদের পরিবারের সদস্যদের বিপদের মুখে ফেলেছেন জেলা প্রশাসন।”
তাদের দাবি, লোকটি উদ্ধার হওয়ার পর তাকে যেন এমন জায়গায় রাখা হয় যেখানে অন্যান্য রোগীরা তার সংস্পর্শে আসতে না পারেন। পাশাপাশি সুরক্ষা ব্যবস্থা ও এমন হওয়া উচিত যেখান থেকে একজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পালিয়ে যেতে সমর্থ না হয়। লোকটি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত, এই কথা বাইরের মানুষ জানেন না, সে নিশ্চয় পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করে চলাফেরা করছে এবং অনেক লোকের সঙ্গে মিশছে। এতে সমাজের বিভিন্ন স্তরে ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
তবে এসব ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও তথ্য জনসমক্ষে তুলে ধরা হয়নি। স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকদের প্রশ্ন করলে তারা সাংবাদিকদের বলেন, তারা জানেনই না যে করোনা আক্রান্ত লোক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছে। এই কঠিন পরিস্থিতিতে প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের উদাসীনতা সমাজে ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধিতে অতিরিক্ত ভূমিকা পালন করছে বলেই মনে করেন সাধারণ মানুষ।
Comments are closed.