বিশাল জাহাজ টাইটানিক, বিদ্যাসাগর সেতু এবার পুজোয় উপত্যকার সবচেয়ে বড় আকর্ষণ
সেই বিশাল টাইটানিক জাহাজকে আমরা প্রায় সবাই রুপালি পর্দায় দেখে নিয়েছি। তবে এবার যেন সেই জাহাজেই চাপতে চলেছি। হ্যাঁ, এই অভিজ্ঞতা পেতে হলে আপনাকে এবার পুজোয় অবশ্যই যেতে হবে উধারবন্দ কালিবাড়ি রোড দূর্গা পূজা কমিটি আয়োজিত পূজা মন্ডপে । জাহাজের ভেতরে ঢুকলে সমুদ্রের নিচের বিভিন্ন জলজ প্রাণীরও দেখা পাওয়া যাবে। সমুদ্রের নিচের অনুভূতি আনতে বসানো হচ্ছে ৪৯টি একুরিয়াম, যাতে বিভিন্ন জাতের প্রায় ২৫০০ টি সামুদ্রিক মাছ থাকবে। এগুলো ছাড়াও আরো কিছু সামুদ্রিক প্রাণী থাকবে, যাতে মনে হবে সমুদ্রের ১০০ ফিট নিচে চলে এসেছি। “মাছ এবং একুরিয়াম গুলো পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসছে । আমরা আশা করছি আগামী কাল এগুলো এসে পৌঁছে যাবে”, জানালেন বর্ষীয়ান উদ্যোক্তা শংকর রায়। এছাড়া, এই থিম এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে মা দূর্গার প্রতিমার পেছনে থাকা পর্দায় ত্রিমাত্রিক (থ্রি-ডি) এফেক্ট নিয়ে আসা হবে। টাইটানিকের পাশেই থাকছে এক সুদৃশ্য সেতু, যা কলকাতার বিদ্যাসাগর সেতুর আদলে গড়ে তোলা।
বিগত কয়েক বছর ধরেই উধারবন্দের পুজোগুলো বরাক উপত্যকার এক বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। তবে এবার যেন আরো বেশি করেই চিত্তাকর্ষক হয়ে উঠছে এই পূজামণ্ডপগুলো। “গত বছর পুজো শেষ হওয়ার পর আমরা একটা বৈঠকে বসে ছিলাম; ওই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল শুধুমাত্র একটা সুন্দর প্যান্ডাল নয়, অন্য ধরনের কিছু একটা করতে হবে পরবর্তীতে। এই সিদ্ধান্তটা মাথায় রেখেই এবার টাইটানিক জন্ম নিল” শংকর রায় জানালেন।
এই কাল্পনিক জগৎ সৃষ্টি করার জন্য কলকাতা থেকে ৫২ জন বিশেষজ্ঞ কারিগর নিয়ে আসা হয়েছে। পরিকল্পনাকে সফল করে তুলতে ওরা ৫৫ দিন ধরে একনাগাড়ে কাজ করে যাচ্ছেন এবং ইতিমধ্যেই নব্বই শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে গেছে। “আশা করছি আগামী কালই সমস্ত কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে”।
গত বৎসর এই পুজো প্যাণ্ডালে প্রায় ৫ লাখ লোক এসেছিলেন। উদ্যোক্তারা আশা করছেন ১০ থেকে ১১ লাখ লোকের এবার পদার্পণ হবে। “আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে অনুরোধ পাচ্ছি, যাতে পুজোর চার দিন ছাড়াও আরো বেশি দিন দর্শনের সুযোগ দেওয়া হয়। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামী চতুর্থীতে অর্থাৎ ১৩ই অক্টোবর, শনিবারে এর উদ্বোধনের”, জানালেন শ্রী রায়।
উদ্বোধন করছেন রামকৃষ্ণ মিশন এবং ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের মহারাজরা
বিগত কয়েক বছর ধরেই উধারবন্দের পুজোগুলো বরাক উপত্যকার এক বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। তবে এবার যেন আরো বেশি করেই চিত্তাকর্ষক হয়ে উঠছে এই পূজামণ্ডপগুলো। “গত বছর পুজো শেষ হওয়ার পর আমরা একটা বৈঠকে বসে ছিলাম; ওই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল শুধুমাত্র একটা সুন্দর প্যান্ডাল নয়, অন্য ধরনের কিছু একটা করতে হবে পরবর্তীতে। এই সিদ্ধান্তটা মাথায় রেখেই এবার টাইটানিক জন্ম নিল” শংকর রায় জানালেন।
এই কাল্পনিক জগৎ সৃষ্টি করার জন্য কলকাতা থেকে ৫২ জন বিশেষজ্ঞ কারিগর নিয়ে আসা হয়েছে। পরিকল্পনাকে সফল করে তুলতে ওরা ৫৫ দিন ধরে একনাগাড়ে কাজ করে যাচ্ছেন এবং ইতিমধ্যেই নব্বই শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে গেছে। “আশা করছি আগামী কালই সমস্ত কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে”।
গত বৎসর এই পুজো প্যাণ্ডালে প্রায় ৫ লাখ লোক এসেছিলেন। উদ্যোক্তারা আশা করছেন ১০ থেকে ১১ লাখ লোকের এবার পদার্পণ হবে। “আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে অনুরোধ পাচ্ছি, যাতে পুজোর চার দিন ছাড়াও আরো বেশি দিন দর্শনের সুযোগ দেওয়া হয়। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামী চতুর্থীতে অর্থাৎ ১৩ই অক্টোবর, শনিবারে এর উদ্বোধনের”, জানালেন শ্রী রায়।
উদ্বোধন করছেন রামকৃষ্ণ মিশন এবং ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের মহারাজরা।
Comments are closed.