Also read in

Previously land leased to private ownership, now scarcity of land for implementation of various projects: Chairman

শিলচরে অনেক ভালো প্রকল্প স্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না জমির অভাবে। এ তথ্য জানা গেল শিলচর পুরসভার চেয়ারম্যান নীহারেন্দ্র নারায়ন ঠাকুরের বক্তব্য থেকে। আজ শিলচর জেলা গ্রন্থাগার প্রেক্ষাগৃহে “সলিড লিকুইড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট”(এস এল আর এম) সংক্রান্ত এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ প্রসঙ্গে নীহারেন্দ্র নারায়ণ ঠাকুর এই কথা বলেন। বক্তব্যে তিনি আরো উল্লেখ করেন যে প্রকল্প বাস্তবায়নে শিলচর শহরে জমি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

তিনি পরোক্ষভাবে পূর্ববর্তী কংগ্রেস পুরসভাকে এর জন্য দায়ী করেন। ব্যক্তিগত মালিকানায় শিলচর পুরসভার যত জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে, সেই জমি গুলো যদি এভাবে না দেওয়া হতো তাহলে আজ শিলচরে জমির অভাব হতো না। কারণ আগে শিলচরে জমির অভাব ছিল না বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি পূর্ববর্তী পুরসভাকে দোষারোপ করে আরও বলেন, পূর্ববর্তী পুরসভার আমলে ব্যক্তিগত মালিকানায় লিজের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ জমি হস্তান্তরিত হয়েছে।এক্ষেত্রে স্বজনপোষণের নীতি অবলম্বন করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। এর ফলে বর্তমান পৌরসভাকে জমির অভাবে শিলচরে আবর্জনা নিষ্কাশন প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তাছাড়া পানীয় জল প্রকল্পও বাস্তবায়িত করার জন্য জমির অভাব হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তবে জেলা উপায়ুক্তের সহযোগিতায় শিলচরের জনগণ সুষ্ঠু নাগরিক জীবন প্রতিপালন করতে সমর্থ হবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

জেলা উপায়ুক্ত লায়া মাদ্দুরি প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে এই কর্মশালার সূচনা করেন। জেলা উপায়ুক্ত বলেন, নাগরিকদের সহযোগিতায় অদূর ভবিষ্যতে শিলচর এক মডেল শহরে পরিগণিত হবে। প্লাস্টিক বর্জন করে চট বা কাপড়ের থলি ব্যবহার করার জন্য জেলা উপযুক্ত সবাইকে পরামর্শ প্রদান করেন।

Comments are closed.