Violence in Meherpur after shops remained open on bandh day, FIR filed
মেহেরপুরে বরাক বনধে দোকান খোলা রাখা নিয়ে উত্তেজনার জের, আজ থানায় এজাহার
গতকাল দুপুরে মেহেরপুর অঞ্চলের কয়েকটি দোকান বন্ধ করা নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে ছিল, এবং মারধরের ঘটনাও ঘটে, পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিল। আজ ওই ঘটনায় প্রাথমিক এজাহার দাখিল করলেন প্রথম লিঙ্ক রোডের বিশ্বজিৎ দাস নামক এক ব্যক্তি।
এজাহারে তিনি বিবাদী হিসেবে চার জনের নাম উল্লেখ করেছেন,
১) পান্না বড়ভূঁইয়া, পিতা সালেহ আহমেদ বড়ভূঁইয়া,
ঠিকানা মেহেরপুর কো-অপারেটিভ
২) মান্না বড়ভূঁইয়া
পিতা সালেহ আহমেদ বড়ভূঁইয়া
ঠিকানা :মেহেরপুর কো-অপারেটিভ
৩) টনি মজুমদার,
লালমাটি রোড
৪) টমাস মজুমদার,
কাঁঠাল রোড।
প্রাথমিক এজাহারে প্রদত্ত অভিযোগ অনুযায়ী তাদেরকে মারধর করা হয়, মোটরসাইকেল ভেঙে দেওয়া হয় এবং টাকাও ছিনতাই করা হয়। এজাহারে রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান দেওয়ার অভিযোগও করা হয়।
ঘটনার সূত্রপাত হয় গতকাল দুপুরে ১টা নাগাদ মেহেরপুর কো-অপারেটিভ এলাকায়। হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রবাদী যৌথ মঞ্চের বনধ সমর্থকরা বাইক রেলি করে মেহেরপুর এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় কো-অপারেটিভ এর বিপরীতে ডেইলি ফ্রেশ ও পি আলি নামের দুটো দোকানের অর্ধেক খোলা দেখে দোকান বন্ধ করতে বলেন। এই নিয়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়, দেখা দেয় উত্তেজনা। কিছুক্ষণের মধ্যেই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাকেশ রেড্ডি অকুস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেন। ঘটনায় যৌথ মঞ্চের বিশ্বজিৎ দাস আহত হন। দোকান মালিকদের পক্ষে স্থানীয় এলাকাবাসীর বক্তব্য অনুযায়ী বনধে সামিল স্থানীয় পিকেটারদের জল খাওয়ার জন্য দুটো দোকানের কিছুটা করে খোলা রাখা ছিল।
Comments are closed.