Also read in

Deputy Commissioner, Cachar imposes restrictions under Section 144 at Indo-Bangladesh Border

কাছাড় জেলার নিরাপত্তা পরিস্থিতি পুনর্বিবেচনা করে বাংলাদেশ থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশসহ সীমান্ত দিয়ে জেলা থেকে বাংলাদেশে পণ্য সরবরাহ, গবাদিপশু ইত্যাদি রফতানি বনধে কাছাড়ের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কীর্তি জাল্লি, আইএএস কাছাড় জেলার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৪ ধারা জারী করেছেন।

ওই আদেশ অনুসারে কাছাড় জেলার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ১ কিলোমিটারের মধ্যে কোনও ব্যক্তিকে সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না এবং কোনও ব্যক্তিকে সুরমা নদী এবং নদীর পাশে উঁচু তীরে চলতে দেওয়া হবে না। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয়ের মাঝামাঝি কাছাড় জেলায় ভারতীয় এলাকায় মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সুরমা নদীতে কোনও ব্যক্তিকে নৌকা চালানোর অনুমতি দেওয়া হবে না, মাছ ধরার জন্য অনুমতি কেবল স্থানীয় মানুষকে দেওয়া হবে এবং তা সার্কেল অফিসার, কাটিগড়া কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। তবে তা লেসির শর্ত অনুসারে ইজারাদারের কাছ থেকে অনুমতি প্রাপ্তির পরে তাদের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং এ জাতীয় অনুমতির অনুলিপি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কাছাড় এবং কমান্ড ১৩১ বিএসএফ, ধলছড়া’র কাছে ও পাঠাতে হবে।

ঐ নির্দেশে আরও জানানো হয়েছে যে, জেলার সীমানার ৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে কোনও ব্যক্তিকে যে কোনও যানবাহন, ঠেলা, রিকশা বা অন্য কোনও উপায়ে সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয়ের মধ্যে চাল, চিনি, গম, ভোজ্যতেল, জ্বালানি তেল এবং লবণ বহন করতে দেওয়া হবে না।

এখানে উল্লেখ্য যে, কাছাড়ের বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা সার্কেল অফিসার, কাটিগড়া এই বিষয়ে অনুমতিপত্র জারি করতে পারেন। তবে তা জেলা সরবরাহকারীকে একটি অনুলিপি সহ স্থানীয় সরবরাহ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে যাচাইয়ের পরে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে, সময় ও স্থানের জন্য কেবলমাত্র ছাড়ের অনুমতি দিতে পারবেন।

ডিডিআইপিআর অফিস, শিলচর, আসাম থেকে জারি করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ কথা জানানো হয়েছে।

Comments are closed.